প্রযুক্তির কল্যাণে বিশ্ব আজ আমাদের হাতের মুঠোয়। ইন্টারনেটের কারণে বিশ্বকে এখন বলা হচ্ছে গ্লোবাল ভিলেজ। খুব সহজেই আমরা দেশের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে ইন্টারনেটের মাধ্যমে মনের ভাবের আদান প্রদান করতে পারি।ইন্টারনেট ভিত্তিক মনের ভাব আদান প্রদানের সবচেয়ে বড় মাধ্যম হলো ফেসবুক। শিশু থেকে শুরু করে বৃদ্ধ-বৃদ্ধারাও আজ ফেসবুকের জালে বন্দি হয়েছে।
শুধু শিক্ষিত সমাজই নয় বরং অশিক্ষিত এবং অর্ধশিক্ষিতরাও ফেসবুকের প্রতি দিন দিন আসক্ত হয়ে পড়ছেন। আজকাল শুধু বড় বড় ডিগ্রীধারী ব্যক্তি, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া শিক্ষার্থী, শিক্ষক বা চাকুরীজীবীরাই ফেসবুক ব্যবহার করেন না। বরং ফেসবুকের প্রসার এতটা বৃদ্ধি পেয়েছে যে, প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলের কৃষক, ভ্যান চালক, রিকশা চালক, দিন মজুররাও সমান তালে ফেসবুক ব্যবহার করছে। সচেতন, অসচেতন, শিক্ষিত, অশিক্ষিত, অপরাধি, নিরাপরাধি মানুষের ছড়াছড়ি এখন ফেসবুকে। অবশ্যই ফেসবুকের অনেক উপকারীতা আছে যা বলে শেষ করা যাবে না। কিন্তু একবারও কি আমরা ভেবে দেখেছি এই ফেসবুকই আমাদের জীবনের কাল হয়ে দাড়াতে পারে? শুধুমাত্র নিজেরই নয় বরং গোটা পরিবারের সর্বনাশের কারণ হতে পারে ফেসবুক। আমরা যতটা না প্রয়োজনে ফেসবুক ব্যবহার করি তার চেয়ে বেশি ব্যবহার করি শখের বসে, মজা নেওয়ার জন্য বা সময় কাটানোর জন্য।
আমার বাস্তব অভিজ্ঞতায় দেখেছি অনেকেই আছেন যারা জেনে- না জেনে, বুঝে- না বুঝে নিজেদের ওয়ালে বা কোন গ্রুপে অশ্লীল লেখা, ছবি, ভিডিও, অডিও পোস্ট করেন। এমনকি দেশের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে নিয়েও অশ্লীল পোস্ট, ছবি প্রকাশ করা হয়! আবার অনেকে তা মজা করে শেয়ার বা মন্তব্য করতেও ভুলিনা। মানুষকে একটু আনন্দ দেওয়ার জন্য বা বেশি লাইক, কমেন্ট পাওয়ার জন্যও অনেকেই এসব অশ্লীল লেখা, ছবি, ভিডিও, অডিও পোস্ট করেন। কিন্তু তারা জানতেও পারেন না যে কত বড় সর্বনাশ ডেকে আনছেন নিজের জীবনে। অনেকে মনে করেন ভুয়া আইডি ব্যবহার করে এই সব অশ্লীল লেখা, ছবি, ভিডিও, অডিও পোস্ট করলে নিজে ধরা পড়বেন না। আমি বলি তারা বোকার স্বর্গে বসবাস করছেন। আমি আপনি যতটা না ইন্টারনেটে এক্সপার্ট তারচেয়ে শতগুন বেশি এক্সপার্ট রয়েছেন আমাদের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীতে। তারা নিয়মিত আপনার এক্টিভিটি মনিটর করছেন। আপনার আইপি লোকেশন ট্র্যাক করে আপনাকে ধরে ফেলা তাদের জন্য মোটেও কোন জটিল ব্যাপার নয়। শুধু ফেসবুকেই নয়।ইন্টারনেট ভিত্তিক বিভিন্ন সাইটে অশ্লীল লেখা, ছবি, ভিডিও, অডিও পোস্ট করলে আপনি ফেঁসে যেতে পারেন মামলায়। হতে পারে আপনার জীবন পুরোপুরি নষ্ট।
(২) কোন ব্যক্তি উপ-ধারা (১) এর অধীন অপরাধ করিলে তিনি ৫[ অনধিক চৌদ্দ বৎসর এবং অন্যূন সাত বৎসর কারাদণ্ডে] এবং অনধিক এক কোটি টাকা অর্থদণ্ডে দণ্ডিত হইবেন৷
আইনের উপরোক্ত ধারা হতে এটা স্পষ্ট যে, আপনি যদি ইচ্ছাকৃতভাবে কোন ওয়েব সাইটে যেমন- ফেসবুক, টুইটার, গুগল প্লাস, ইন্সট্রাগ্রাম, বিভিন্ন পর্ণসাইট, বিভিন্ন ব্লগ, বা অনলাইন ভিত্তিক পত্রিকাসহ যে কোন ওয়েবসাইটে এমন কিছু প্রকাশ বা সম্প্রচার করেন-
(ক) যা মিথ্যা ও অশ্লীল বা সংশ্লিষ্ট অবস্থা বিবেচনায় কেউ পড়লে, দেখলে বা শুনলে নীতিভ্রষ্ট বা অসৎ হতে উদ্বুদ্ধ হতে পারেন; অথবা
(খ) যার দ্বারা মানহানি ঘটে; অথবা
(গ) যার দ্বারা আইন শৃঙ্খলার অবনতি ঘটে বা ঘটার সম্ভাবনা সৃষ্টি হয়; অথবা
(ঘ) যার দ্বারা রাষ্ট্র ও ব্যক্তির ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়; অথবা
(ঙ) যার দ্বারা ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করে বা করতে পারে; অথবা
(চ) এ ধরনের তথ্যাদির মাধ্যমে কোন ব্যক্তি বা সংগঠনের বিরুদ্ধে উস্কানী প্রদান করা হয়;
তাহলে জেনে রাখুন আপনি আপনার জীবন সহ হতে পারে গোটা পরিবারের সকলের জীবন বরবাদ করে দিলেন।
২। এমন কোন স্টাটাস বা ট্যাগ ব্যবহার করবেন না যার কারণে কারও মানহানী ঘটে।
৩। ওয়েবসাইটে এমন কোন অশ্লীল ও মিথ্যা লেখা, ছবি, ভিডিও, অডিও পোস্ট করা যাবে না যার মাধ্যমে আইনশৃঙ্খলার অবনতি ঘটে।
৪। ওয়েবসাইটে এমন কোন অশ্লীল ও মিথ্যা লেখা, ছবি, ভিডিও, অডিও পোস্ট করা যাবে না যার মাধ্যমে রাষ্ট্র ও ব্যক্তির ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হয়।
৫। ওয়েবসাইটে এমন কোন অশ্লীল ও মিথ্যা লেখা, ছবি, ভিডিও, অডিও পোস্ট করা যাবে না যার মাধ্যমে কারো জাত, বর্ণ ও ধর্মীয় অনূভূতিতে আঘাত লাগতে পারে।
৬। অশ্লীল ও মিথ্যা লেখা, ছবি, ভিডিও, অডিও পোস্টে কমেন্ট করা যাবে না বা শেয়ার করা যাবেনা।
৭। এমন কোন মিথ্যা বা অশ্লীল কমেন্ট করা যাবে না বা শেয়ার করা যাবেনা যার মাধ্যমে-
(ক) কোন ব্যক্তি নীতিভ্রষ্ট হতে পারে; অথবা
(খ) কারও মানহানী ঘটে; অথবা
(গ) আইনশৃঙ্খলার অবনতি ঘটে; অথবা
(ঘ) রাষ্ট্র ও ব্যক্তির ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হয়; অথবা
(ঙ) কারো জাত, বর্ণ ও ধর্মীয় অনূভূতিতে আঘাত লাগতে পারে।
শুধু শিক্ষিত সমাজই নয় বরং অশিক্ষিত এবং অর্ধশিক্ষিতরাও ফেসবুকের প্রতি দিন দিন আসক্ত হয়ে পড়ছেন। আজকাল শুধু বড় বড় ডিগ্রীধারী ব্যক্তি, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া শিক্ষার্থী, শিক্ষক বা চাকুরীজীবীরাই ফেসবুক ব্যবহার করেন না। বরং ফেসবুকের প্রসার এতটা বৃদ্ধি পেয়েছে যে, প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলের কৃষক, ভ্যান চালক, রিকশা চালক, দিন মজুররাও সমান তালে ফেসবুক ব্যবহার করছে। সচেতন, অসচেতন, শিক্ষিত, অশিক্ষিত, অপরাধি, নিরাপরাধি মানুষের ছড়াছড়ি এখন ফেসবুকে। অবশ্যই ফেসবুকের অনেক উপকারীতা আছে যা বলে শেষ করা যাবে না। কিন্তু একবারও কি আমরা ভেবে দেখেছি এই ফেসবুকই আমাদের জীবনের কাল হয়ে দাড়াতে পারে? শুধুমাত্র নিজেরই নয় বরং গোটা পরিবারের সর্বনাশের কারণ হতে পারে ফেসবুক। আমরা যতটা না প্রয়োজনে ফেসবুক ব্যবহার করি তার চেয়ে বেশি ব্যবহার করি শখের বসে, মজা নেওয়ার জন্য বা সময় কাটানোর জন্য।
আমার বাস্তব অভিজ্ঞতায় দেখেছি অনেকেই আছেন যারা জেনে- না জেনে, বুঝে- না বুঝে নিজেদের ওয়ালে বা কোন গ্রুপে অশ্লীল লেখা, ছবি, ভিডিও, অডিও পোস্ট করেন। এমনকি দেশের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে নিয়েও অশ্লীল পোস্ট, ছবি প্রকাশ করা হয়! আবার অনেকে তা মজা করে শেয়ার বা মন্তব্য করতেও ভুলিনা। মানুষকে একটু আনন্দ দেওয়ার জন্য বা বেশি লাইক, কমেন্ট পাওয়ার জন্যও অনেকেই এসব অশ্লীল লেখা, ছবি, ভিডিও, অডিও পোস্ট করেন। কিন্তু তারা জানতেও পারেন না যে কত বড় সর্বনাশ ডেকে আনছেন নিজের জীবনে। অনেকে মনে করেন ভুয়া আইডি ব্যবহার করে এই সব অশ্লীল লেখা, ছবি, ভিডিও, অডিও পোস্ট করলে নিজে ধরা পড়বেন না। আমি বলি তারা বোকার স্বর্গে বসবাস করছেন। আমি আপনি যতটা না ইন্টারনেটে এক্সপার্ট তারচেয়ে শতগুন বেশি এক্সপার্ট রয়েছেন আমাদের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীতে। তারা নিয়মিত আপনার এক্টিভিটি মনিটর করছেন। আপনার আইপি লোকেশন ট্র্যাক করে আপনাকে ধরে ফেলা তাদের জন্য মোটেও কোন জটিল ব্যাপার নয়। শুধু ফেসবুকেই নয়।ইন্টারনেট ভিত্তিক বিভিন্ন সাইটে অশ্লীল লেখা, ছবি, ভিডিও, অডিও পোস্ট করলে আপনি ফেঁসে যেতে পারেন মামলায়। হতে পারে আপনার জীবন পুরোপুরি নষ্ট।
যে আইনে মামলা হতে পারে
তথ্য যোগাযোগ ও প্রযুক্তি আইন, ২০০৬ এর ৫৭ ধারায় বলা হয়েছে যে, (১) কোন ব্যক্তি যদি ইচ্ছাকৃতভাবে ওয়েব সাইটে বা অন্য কোন ইলেক্ট্রনিক বিন্যাসে এমন কিছু প্রকাশ বা সম্প্রচার করেন, যাহা মিথ্যা ও অশ্লীল বা সংশ্লিষ্ট অবস্থা বিবেচনায় কেহ পড়িলে, দেখিলে বা শুনিলে নীতিভ্রষ্ট বা অসৎ হইতে উদ্বুদ্ধ হইতে পারেন অথবা যাহার দ্বারা মানহানি ঘটে, আইন শৃঙ্খলার অবনতি ঘটে বা ঘটার সম্ভাবনা সৃষ্টি হয়, রাষ্ট্র ও ব্যক্তির ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয় বা ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করে বা করিতে পারে বা এ ধরনের তথ্যাদির মাধ্যমে কোন ব্যক্তি বা সংগঠনের বিরুদ্ধে উস্কানী প্রদান করা হয়, তাহা ইহলে তাহার এই কার্য হইবে একটি অপরাধ৷(২) কোন ব্যক্তি উপ-ধারা (১) এর অধীন অপরাধ করিলে তিনি ৫[ অনধিক চৌদ্দ বৎসর এবং অন্যূন সাত বৎসর কারাদণ্ডে] এবং অনধিক এক কোটি টাকা অর্থদণ্ডে দণ্ডিত হইবেন৷
আইনের উপরোক্ত ধারা হতে এটা স্পষ্ট যে, আপনি যদি ইচ্ছাকৃতভাবে কোন ওয়েব সাইটে যেমন- ফেসবুক, টুইটার, গুগল প্লাস, ইন্সট্রাগ্রাম, বিভিন্ন পর্ণসাইট, বিভিন্ন ব্লগ, বা অনলাইন ভিত্তিক পত্রিকাসহ যে কোন ওয়েবসাইটে এমন কিছু প্রকাশ বা সম্প্রচার করেন-
(ক) যা মিথ্যা ও অশ্লীল বা সংশ্লিষ্ট অবস্থা বিবেচনায় কেউ পড়লে, দেখলে বা শুনলে নীতিভ্রষ্ট বা অসৎ হতে উদ্বুদ্ধ হতে পারেন; অথবা
(খ) যার দ্বারা মানহানি ঘটে; অথবা
(গ) যার দ্বারা আইন শৃঙ্খলার অবনতি ঘটে বা ঘটার সম্ভাবনা সৃষ্টি হয়; অথবা
(ঘ) যার দ্বারা রাষ্ট্র ও ব্যক্তির ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়; অথবা
(ঙ) যার দ্বারা ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করে বা করতে পারে; অথবা
(চ) এ ধরনের তথ্যাদির মাধ্যমে কোন ব্যক্তি বা সংগঠনের বিরুদ্ধে উস্কানী প্রদান করা হয়;
তাহলে জেনে রাখুন আপনি আপনার জীবন সহ হতে পারে গোটা পরিবারের সকলের জীবন বরবাদ করে দিলেন।
নিরাপদ থাকতে যে কাজ গুলি করা হতে বিরত থাকবেন
১। ওয়েবসাইটে এমন কোন অশ্লীল ও মিথ্যা লেখা, ছবি, ভিডিও, অডিও পোস্ট করা যাবে না, যা কোনো ব্যক্তি পড়ে, দেখে ও শুনে নীতিভ্রষ্ট হতে পারে।২। এমন কোন স্টাটাস বা ট্যাগ ব্যবহার করবেন না যার কারণে কারও মানহানী ঘটে।
৩। ওয়েবসাইটে এমন কোন অশ্লীল ও মিথ্যা লেখা, ছবি, ভিডিও, অডিও পোস্ট করা যাবে না যার মাধ্যমে আইনশৃঙ্খলার অবনতি ঘটে।
৪। ওয়েবসাইটে এমন কোন অশ্লীল ও মিথ্যা লেখা, ছবি, ভিডিও, অডিও পোস্ট করা যাবে না যার মাধ্যমে রাষ্ট্র ও ব্যক্তির ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হয়।
৫। ওয়েবসাইটে এমন কোন অশ্লীল ও মিথ্যা লেখা, ছবি, ভিডিও, অডিও পোস্ট করা যাবে না যার মাধ্যমে কারো জাত, বর্ণ ও ধর্মীয় অনূভূতিতে আঘাত লাগতে পারে।
৬। অশ্লীল ও মিথ্যা লেখা, ছবি, ভিডিও, অডিও পোস্টে কমেন্ট করা যাবে না বা শেয়ার করা যাবেনা।
৭। এমন কোন মিথ্যা বা অশ্লীল কমেন্ট করা যাবে না বা শেয়ার করা যাবেনা যার মাধ্যমে-
(ক) কোন ব্যক্তি নীতিভ্রষ্ট হতে পারে; অথবা
(খ) কারও মানহানী ঘটে; অথবা
(গ) আইনশৃঙ্খলার অবনতি ঘটে; অথবা
(ঘ) রাষ্ট্র ও ব্যক্তির ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হয়; অথবা
(ঙ) কারো জাত, বর্ণ ও ধর্মীয় অনূভূতিতে আঘাত লাগতে পারে।
আপনার নামে ভুয়া একাউন্ট ব্যবহার করলে করণীয়
কোনো ব্যক্তি যদি আপনার নামে ভুয়া ফেসবুক অ্যাকাউন্ট বা টুইটার আইডি তৈরি করে আপনাকে বিব্রত বা হয়রানি করে এবং এতে আপনি যদি আশঙ্কা করেন যে ঐ একাউন্ট সচল থাকলে আপনার সামাজিক, অর্থনৈতিক ও পেশাগত ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারে তাহলে তাহলে এখুনি থানায় একটি জিডি করতে পারেন। কারণ সাধারণ ডায়েরি করা থাকলে, আপনার নাম ব্যবহার করে কেউ যদি কোনো অপরাধ করে সে জন্য আপনি দায়ী থাকবেন না। যেহেতু আপনি আগেই থানায় জিডি করে রেখেছিলেন। আপনি যদি এ ধরনের সমস্যায় পড়েন এবং সমস্যা যদি বড় ধরনের কিছু হয় তাহলে আপনিও তথ্য যোগাযোগ ও প্রযুক্তি আইনে মামলা করতে পারেন।
আপনি কি আমাদের ব্লগে লিখতে আগ্রহী? তাহলে এখানে নিবন্ধন করুন।
আপনার কি কিছু বলার ছিল? তাহলে লিখুন নিচে মন্তব্যের ঘরে।